Saturday, December 11, 2010

মহাত্মা গান্ধী আর কুইন ইলিজাবেথ

কুইন ইলিজাবেথ-র খুব সখ হলো, এক ইন্ডিয়ানকে বিয়ে করে ভারতীয় উপমহাদেশর প্রতি যে অবিচার করা হয়েচে তার কিছুটা ফিরিয়ে দিবেন, আর তাতে ব্রিটিশ জাতিদের প্রতি ভারতীয়দের ঘৃনা কমানো যাবে. যা ভাবা সেই কাজ, উনি ঠিক করলেন ভারতীয়দের মতো সয়ম্বর সভা করে উনার বর্ ঠিক করবেন. তবে শর্ত হলো যারা ওই সভায় আসবেন তারা কেউ কাপড় পরে আসতে পারবেনা. আর রানী ওই সভায় নেংটা হয়ে আসবেন, রানিকে নেংটা দেখে যার বাড়া খারা হবে না, রানী তাকেই বিয়ে করবেন.তা ভাই ব্রিটিশ তো বুজেন যেমন আমরা গালি দেই হালাই ব্রিটিশ বলে.উনি ভেবেছিলেন যে আমাকে নেংটা দেখে কারো বাড়া খাড়া না হয়ে পারে, যার খাড়া হবে না সেতো ধজভঙ্গ সে আমাকে কি চুদবে.আমি হলাম ব্রিটেনের রানী আর আমাকে ইন্ডিয়ান ধোন দিয়ে চুদবে এটা কি করে হয়. উনি খুব খুশি মনে ওই সভায় গেলেন নেংটা হয়ে বিয়ে করতে. ওই সভায় মহাত্মা গান্ধীর ও নিমন্ত্রণ ছিলো. মহাত্মা গান্ধী তো হাতে কখনো ঘড়ি পরতেন না, আর উনার ওই মার্কা মারা ঘড়ি খুঁজে পাচ্ছিলেন না, তাই মনে হয় একটু লেট হয়ে গিয়েছিলেন সভায় যেতে.যাই হোক উনি শেষ পর্যন্ত ঐখানে গেলেন, গিয়ে সবার শেষে দাড়িয়ে রইলেন নেংটা হয়ে.কুইন ইলিজাবেথ এক এক জন করে সবাইকে রিজেক্ট করতে লাগলেন,রানির এত সুন্দর পিনক ভুদা দেখে, কেউ কি বাড়া খাড়া না করে থাকতে পারবে. সবার শেষে রানী মহাত্মা গান্ধীর কাছে আসলেন আর খুশি মনে মহাত্মা গান্ধীর গলায় মালা পরিয়ে দিলেন.

বাসর রাতে রানী কাপড় পরে বিছানায় বসে আছেন,তখন মহাত্মা গান্ধী রুমে ডুকে দরজা বন্ধ করে মুচকি মুচকি হেসে আজ রাতে পিন্ক ভুদা চুদবো ভাবতে ভাবতে বিছানার পাশে এসে দাড়ালেন.রানীর তো চক চরক গাছ, একি বেটার ধুতি তাবু হয়ে আছে দেখি.রানী তো পড়লেন মহাবিপদে, তাই মহাত্মা গান্ধীকে জিগ্যেস করলেন কি বেপার কাল আমাকে নেংটা দেখে তুমার ধোন খাড়া হয় নাই, আজ আমি কাপড় পরে বসে আছি আর তাতেই তুমার এই অবস্থা, কারণ টা কি বলে রানী উনার মুখের দিকে করুন ভাবে চেয়ে রইলেন?

উত্তরে মহাত্মা গান্ধী বললেন কাল তারাহুরা করে আমি চশমা আর লাঠি ফেলে এসেছিলাম.তাই তোমাকে দেখতে পারি নাই, র লাঠি ছাড়া তো আমাকে কুজো হয়ে থাকতে হয়.

আপনি বাকি আছেন

এক দম্পতি এসেছে ডাক্তারের কাছে স্বামীটা বেশ বয়স্ক কিন্তু স্ত্রী তরুনী তাদের সমস্যা হলো বাচ্চা হচ্ছে না ডাক্তার স্ত্রীর কিছু পরীক্ষা করলেন স্বামীটিকে বললেন আপনার স্পার্ম টেস্ট করতে হবে তাকে একটা specimen cup দেয়া হলো বলা হলো কাপটাতে স্পার্ম(বীর্য) নিয়ে আসবেন
পরদিন লোকটা খালি কাপ নিয়ে এসেছে
ডাক্তার বলল, কাপ খালি কেনো?
-
বাসায় গিয়ে বাম হাতে অনেক চেষ্টা করলাম পারলাম না পরে মনে হলো ডান হাতে চেষ্টা করি সেই হাতেও হলো না
-
এটা হতে পারে...আপনার বয়স আর কম হয় নাই তা সাহায্য করার জন্য বউকে ডাকতে পারতেন
-
বউকে ডাকছি সে হাত দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...মুখ দিয়ে চেষ্টা করল ...হলো না...
-
হয় মাঝে মাঝে এমন হয় তা অন্য কাউকে ডাকতে পারতেন
-
ডাকছি বউয়ের বান্ধবীকে ডাকছি
-
বউয়ের বান্ধবী????
-
সেও চেষ্টা করে পারল না
-
পারল না?? ডাক্তারের ভ্রু কুচকে গেছে
-
এরপর বউয়ের বন্ধু এলো সেও চেষ্টা করল... পারল না
ডাক্তার অবাক- বলেন কি? আপনার বউয়ের দোস্ত??একটা ছেলে??
-
তবে আর বলছি কি?যাক, সারা রাতে পারলাম না সকালে হাসপাতালে এলাম হাসপাতালে এসে নার্সকে বললাম সাহায্য করতে
-
আমার নার্সকে?
-
হ্যা সেও চেষ্টা করল পারে নাই
-
আপনি দেখি সবাইকে দিয়ে চেষ্টা করছেন
-
তা করছি তবে আপনি বাকি আছেন
-
আআআআমি??? ডাক্তার তোতলাচ্ছে...
-
হ্যা দেখেন চেষ্টা করে কাপটার ঢাকনাটা খুলতে পারেন কিনা?