Saturday, April 9, 2011

টয়লেটের বাটন

শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না।

একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না।

ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr।

সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন?

আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল।

যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক!

পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে।

জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা।

কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম।

apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস...

জানতাম না

এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল,

আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….

ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।

লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে।

শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।

ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।

দুই বার

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।

ভুতে বিশ্বাস


টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।
একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
'স্বাগতম, আমার আকা।' বললো যুবক। 'আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।'
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, 'কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।'
জ্বিন বললো, 'জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই।'
টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, 'আমার আকা, আপনার বয়স কত?'
'সাতাশ।' জবাব দিলো টিনা।
'এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?'

কি করবেন?

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: না
: ব্রোথেলে যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন???