Saturday, March 26, 2011

গ্যারেজের দরজা

বস অফিসে ঢোকার সময় প্যান্টের জিপার খোলা দেখে বিব্রত অবস্হা এড়াতে মহিলা সেক্রেটারী এগিয়ে গিয়ে জানতে চাইল,
স্যার, সকালে বের হওয়ার সময় কি গ্যারেজের দরজা লাগিয়েছেন?
বস বুঝতে না পেরে একটু পাজলড হয়েই তাঁর ডেস্কে গেল। তারপর কাজ শুরু করতে যাবে এমন সময় দেখল প্যান্টের জিপার খোলা। জিপার লাগাতে লাগাতে তার মনে পড়ল সেক্রেটারি কি বলছিল।
ইচ্ছে করেই সে তখন কফি নিতে সেক্রেটারির কাছে গেল এবং আস্তে করে জানতে চাইল, ”তুমি কি গ্যারেজে পার্ক করা আমার বিএমডব্লিউ দেখছিলে ?”

সেক্রেটারী একটু হাসল, তারপর বলল, না বস আমি তেমন কিছু দেখিনি, আমি যা দেখেছি সেটা হল একটা চাকা বসে যাওয়া টাটা ন্যানো ।

মহিলা কথন

কখনও মহিলা পুলিশকে চুমু দিও না,
কারন সে বলবে - হ্যান্ডস আপ।
কখনও মহিলা ডাক্তারকে চুমু দিওনা,
কারন সে বলবে - পরের জন এসো।
একজন শিক্ষীকাকে চুমু দিও,
কারন সে বলবে - এইকাজ আরো ৫ বার করো।

অলসতা

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

সেক্স লাইফ

এক মহিলা তার কিছু মনোদৈহিক সমস্যা নিয়ে গেছে মনোবিজ্ঞানীর কাছে-
: আপনার সেক্স লাইফ সম্পর্কে আমাকে কিছু বলুন? আপনার সমস্যা সমাধান করতে এইটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
: আমার সেক্সলাইফ বলতে গেলে পিকনিকের দিনের মতো।
: মানে খুব আনন্দের?
: না বছরে একবার।

দুর্বল সিড়ি

একজন লোক উপর থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলেছে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হলে তিনি বললেন, পড়ে গেলেন কিভাবে?
- আর বলবেন না ডাক্তার সাহেব, দু'তালা বাড়িতে বাঁশের সিড়িতে দাঁড়িয়ে রং করছিলাম। সেই সময় পাশের বাড়িতে একটি যুবতী মেয়ে স্নান করছিল। ঐ সময় সিড়িটা হুরহুর করে ভেঙ্গে পড়ে গেল।
- ঐ সময়ই ভেঙ্গে পড়ল?
- পড়বে না। তখন তো ঐ দুর্বল সিড়িতে দশ জন লোক উঠে গেছে।

টেষ্ট

একলোককে তার ডাক্তার রক্ত টেষ্ট করা জন্য দিয়েছেন। তো ঐ রোগী একটি ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত টেষ্ট করার কথা বললেন। এর পর একজন নার্স এসে ঐ লোকের হাতে পিন দিয়ে সামান্য ফুটা করে এক ফোটা রক্ত নিলেন। এর পরপরই নার্স লক্ষ করলেন যে তার হাতের কাছে কোন তুলা নাই। তাই সে তাড়াতাড়ি ঐ লোকের আঙ্গুলটি তার নিজের মুখের মধ্য পুরে চুষে দিলেন। এই দেখে লোকটি মনে মনে বলল, শালার ডাক্তার কেন তুই শুধু রক্ত টেষ্ট দিলি? সাথে একটু প্রসাব টেষ্ট করতে দিলে কি হত?

খাওয়ার বেগুন

বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।

দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?

ফটো তোলা....

প্রচন্ড গনপিটুনি খেয়ে মারাত্মক আহত একজন লোককে পুলিশ উদ্ধার করল । তাকে প্রথমে হাসপাতালে নেওয়া হল । প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে জেরা শুরু করল-

: আপনাকে জনগন এত পিটুনি দিল কেন?
বাসের মইধ্যে আমার হাত থেইক্যা একটা ফটো পইড়া গেছিল, হেইডা তুলতে চাইছিলাম, তাই ।
: এই কারনে তো পিটুনি দেওয়া উচিৎ না । আসল কথা বল..
: ফটোডা পড়ছিল এক মোটকা আফার পায়ের কাছে । হ্যাতের শাড়ির লাইগা আমি ঠিক বুইজতার্ছিলাম না ফটোডা ঠিক কই পড়ছে। তাই হেই আফারে কইছিলাম 'আফা শাড়িডা এট্টু তোলেন তো আমি ফটো তুলব'

দাঁড়ানো !!!

আবুল, বাবুল আর নাভানার ইঞ্জিনিয়ার প্রিন্স সাহেব পাত্রী খুঁজতে খুঁজতে এক দ্বীপে এসে হাজির হলো... যেই দ্বীপটা মূলতঃ জংলী ক্যানিবেল (মানুষখেকো)-দের আস্তানা! বিনা ভিসায় তাঁদের এলাকায় প্রবেশের অপরাধে জংলীরা তিনজনকে ধরে নিয়ে গেল রাজার কাছে। ক্যানিবেলদের রাজা ছিল রসিক লোক। তিনজনকেই উনুনে চড়ানোর নির্দেশ দিল..... তবে মুক্তি পেতে পারে এক শর্তে! রাজার ইয়ে ৮ ইঞ্চি... এখন আবুল, বাবুল আর প্রিন্স সাহেবের তিনজনের ইয়ের দৈর্ঘ্যের সমষ্টি ৮ ইঞ্চি বা ততোধিক হলে তবেই মুক্তি... অন্যথায় সোজা উনুনে! প্রিন্স সাহেব-তো শুনেই ভ্যা করে কেঁদে ফেল্লেন!

কিছু করার নাই.... রাজার হুকুম! প্রথমে আবুলের প্যান্ট খোলা হলো...৪ ইঞ্চি। তারপর বাবুল...৩ ইঞ্চি! এবার প্রিন্স সাহেবের পালা... জিপার খুলে পাওয়া গেল এক ইঞ্চি!...উফ! বাঁচা গেল... সমষ্টি কাটায় কাটায় ৮ ইঞ্চি! রাজার জবান নড়চড় হবার নয়...মুক্তি পেল তিন জন!

ফেরার পথে আবুল বলছে... ''আজ বড় বাঁচা বেঁচে গেছি...ইস্ আমারটা যদি ৪ ইঞ্চি না হতো... আজ এখন তিনজনকেই উনুনে থাকতে হতো!'' বাবুল বললো... ''তুই শুধু নিজেরটাই দেখলি, আমারটা ৩ ইঞ্চি না হলে আজ কি হতো বল?!''... তখন নাভানার প্রিন্স সাহেব বলছেন..'' আমি ভাবছি অন্যকথা!...আজ আমাদের অবস্থাটা কি হইতো... যদি আমারটা না দাঁড়াইতো?!... ভাগ্যিস আজ আমারটা সময়মত দাঁড়াইছিল!''

দামী ভায়াগ্রা

স্ত্রী, স্বামীকে টেলিফোন করলো: এই শোনো, আমি আসতে কিন্তু আরো একঘন্টা লাগতে পারে। স্বামী বেচারা চিন্তা করলো আজকে স্ত্রীকে খুশী করবে, তাই সে একটা ভায়াগ্রা খেয়ে নিলো। কারণ ডাক্তার বলেছিলো, একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেয়ে নিতে। তখনই আবার স্ত্রী ফোন করে বললো: জানো, রাসতায় না এ্যাকসিডেন্ট হয়েছে তাই রাস্তা বন্ধ। আমার আসতে মনে হ্য় আরো দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যেতে পারে।

স্বামী আর কি করবে, ভায়াগ্রা দামী জিনিস নস্ট হতে দেয়া যাবেনা তাই ডাক্তারকে ফোন করলো: ডাক্তার সাহেব, আপনি তো একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেতে বলেছিলেন, এখন আমার স্ত্রী আসতে দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যাবে। তাহলে কি ঔষধ কি জলে গেলো?
ডাক্তার বললো: জলে যাবে কেনো আপনার বাসায় কি কাজের লোক নেই? তাহলে তার উপরে অ্যাপ্লাই করে ফেলুন।
স্বামী: জ্বী ডাক্তার সাহেব কাজের একটা মেয়ে আছে বটে কিন্তু তার সাথে তো আমার ভায়াগ্রার প্রয়োজন হ্য়না।

সৈন্য

অফিসে এক সকালে ফাইল সাইন করানোর সময় সাহেবের সেক্রেটারী খেয়াল করলো তার বসের প্যান্টের চেইন খোলা। সে তার নিজের কেবিনে যাওয়ার সময় বসকে বললো: স্যার, আপনার ব্যারাকের দরজা খোলা। বস তখনো কিছু বুঝেননি। পরে যখন নিজেকে জরিপ করতে গিয়ে আবিস্কার করলেন তার প্যান্টের চেইন খোলা ছিলো তখন চিন্তা করলেন সেক্রেটারীর সাথে একটু লুলামী করা যাক।
সেক্রেটারীকে ডেকে বললেন আচ্ছা, আপনি সকালে যখন দেখলেন ব্যারাকের দরজা খোলা তখন কি খেয়াল করেননি একজন বিশ্বস্ত সৈন্য সোজা হয়ে দাড়িয়ে ছিলো?
সেক্রেটারী বললো: না স্যার, আমি দেখেছিলাম একজন ছোট প্রতিবদ্ধী যুদ্ধফেরত সৈন্য ক্লান্তভাবে দুইটা বস্তার উপরে বসে আছে।

কি পাইসিলা ???

মাইয়া মারে জিগায়: আম্মা, আমি কেমনে হইসিলাম?
মা: বিয়ার পরে তুমার আব্বা আমার ভেজাইনার ভিতরে পেনিস ঢুকাইসিলো, তখন ৯ মাস পরে তুমারে পাইসিলাম।
মাইয়া: কিন্তু, সেইদিন যে দেখসিলাম আব্বার ওইডা তুমার মুখের ভিত্রে, থন তুমি কি পাইসিলা?
মা: ওরে আমার সোনার চাঁন পুতলা, আমি একডা সোনার চেইন পাইসিলাম।

Friday, March 25, 2011

পাশের বাড়ির মহিলা..........

একদিন এক ব্যাক্তি তার ছেলেকে পেটাচিছল…অপর আরেক ব্যাক্তি ছুটে এসে বল্লো…

আরে মশাই আপনার ছেলে কে এভাবে নিরদয়ভাবে মারছেন কেনো?

বাবাঃ আরে ভাই আর বলবেন না, হারামজাদা পাশের বাড়ির মহিলা কে pregnant করে দিছে…

অপর ব্যাক্তিঃ তাই নাকি…কিভাবে হলো বলুন ত মশাই…।

বাবাঃ হারামজাদায় আমার বিছানার নিচে রাখা সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

লজ্জা !!!

একদিন এক তরুনী গাভী এক কিশোর বিড়াল কে জিজ্ঞেস করছিল…।

গাভীঃ কিরে তোর দেখছি গোফের রেখা গজিয়েসে।তোর লজ্জা করেনা ?

কিশোর বিড়ালঃ একী বলছো দিদিমনি…।। তুমি এতো বড় ধাই হয়েছো…অথচ ব্রা না পরে দিব্বি ঘুরে বেড়াচছো, তোমার লজ্জা লাগে না…?

জঙ্গল, সাপ ও লাইট

এক দাম্পতির এক ছেলে(বয়স ৫) এবং এক মেয়ে (বয়স ১৫)। এক দিন ওই ছেলের মা প্রসাব করতে বসেছে, এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে বললঃ মা এটা কি? মা বললঃ কিছু না কিছু না আফ্রিকান জঙ্গল। আবার একদিন ওই ছেলের বাবা প্রসাব করতে বসছে , এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে বললঃ বাবা এটা কি? বাবা বললঃ কিছু না কিছু না সাপ সাপ। আরেকদিন ওই ছেলের বোন গোসল করছে, এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে দুধ দেখিয়ে বললঃ আপা এটা ক? বোন বললঃ কিছু না কিছু না টসলাইট টসলাইট। ওই দিন রাত্তে ওই ছেলেটি ওর বোনকে বলছেঃ আপা আপা আফ্রিকান জঙ্গলেনা সাপ ডুকছে ট্রসলাইট দুইটা দেও দি।

বাবার আতঙ্ক !!!

একবার এক বাড়িতে খুব ফুটফুটে একটা ছেলে হয়েছে। সবাই দারুন খুশি। বাচ্চাটা একটু বড় হতেই মুখে নানা রকম শব্দ করতে শুরু করলো। প্রথম যখন মা বলা শিখলো ওর মার আনন্দ আর ধরে না। কিন্তু তিন দিনের মাথায় ওর মা মারা গেলো। এর কিছুদিন পর বাচ্চাটা যখন না...না... বলা শিখলো তার তিন দিনের মাথায় ওর নানা মারা গেলো। এতো দুঃখের মধ্যেও সবাই ব্যাপারটা একটু লক্ষ্য করলো আর মনে মনে সবাই (ওর বাবা, দাদা, চাচা......) প্রাথনা করতে লাগলো বাচ্চাটা তার নাম যেন না শেখে। কিন্তু বাচ্চাটা এবার বা...বা...বা... বলা শুরু করলো। ওর বাবার মনে আতঙ্ক শুরু হয়ে গেলো... এবার আমি শেষ! খুব আদর করে বাচ্চার মুখে হাত দিয়ে বার বার থামিয়ে দিচ্ছে আর বলছে বাবু বাবা বলেনা... বাবা বলেনা... আদর পেয়ে বাচ্চাটা আরও বেশি বেশি করে বা...বা...বা... বলতে লাগলো। মৃত্যু ভয়ে ওর বাবার অবস্থা খারাপ... তিন দিন পর পাশের বাড়ির এক লোক মারা গেলো......!

কয় ছেলে-মেয়ে?

এক ভদ্র মহিলা ইন্ডিয়া থেকে ট্যুর করে দেশে ফিরছে। সাথে কিছু শপিং করে আনা লাগেজ। বর্ডারে আসার পর বিডিআর লাগেজ চেক করছে আর একটা একটা করে জিনিষ নামিয়ে রাখছে। ভদ্র মহিলা বললো, " এগুলো তো সব ব্যাবহারের জিনিষ। আমিতো অবৈধ কিছু আনিনি, আপনি সব রেখে দিচ্ছেন কেন?" শেষে নিজের হাজব্যান্ড আর ছেলের জন্য কিছু জিনিষ না নেবার জন্য অনেক রিকোয়েস্ট করলো কিন্তু বিডিআর জওয়ান কোন কথাই শুনছে না। ভদ্র মহিলা প্রচণ্ড রেগে গেলো আর মনে মনে ভাবল এসব বেজন্মাদের সাথে কোন কথা বলে লাভ নেই। ভদ্র মহিলাকে হঠাৎ চুপচাপ দেখে বিডিআর জওয়ান জিজ্ঞেস করলো, "ম্যাডাম আপনার কয় ছেলে মেয়ে?" ভদ্র মহিলা বললো, " আমার দুই ছেলে, তবে বিয়ের পরে যেটা জন্মেছে সে ব্যারিস্টারী করে আর বিয়ের আগে যেটা জন্মেছে সেটা বিডিআর-এ চাকরি করছে।"

ওয়ার্ল্ড লং বাল কম্পিটিশন

বিশ্ব দীর্ঘ বাল প্রতিযোগিতার ঘোষণা করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা স্টেডিয়ামে। এক লোক ২ বছর ধরে বাল কাটেনা...... প্রায় ১ হাত লম্বা হয়েছে তার বাল। সে তো মহা খুশি...... ফার্স্ট হবেই...! কেউ আটকাতে পারবেনা তাকে। প্রতিযোগিতার দিন সে যথারীতি স্টেডিয়ামের গেটে গিয়ে হাজির।

কিন্তু একি!....... দারোয়ান তার পাঁচ হাত লম্বা লম্বা বাল দিয়ে কান চুলকাচ্ছে......!!!

লোকটা অবাক হয়ে দারোয়ানকে জিজ্ঞেস করলো, " বস! এত্তো লম্বা বাল নিয়ে আপনি গেটে দারোয়ান গিরি করছেন!!!" আর মনে মনে ভীষণ লজ্জা পেয়ে...... ছি ছি ছি এই ১ হাত লম্বা বাল নিয়েই আমি !...... ছি!

দারোয়ান কানে বাল দিয়ে চুলকাতে চুলকাতে এক চোখ বন্ধ করে মুখটা ব্যাকা করে ঘাড়টা কাঁত করে লোকটাকে বললো, " আরে ভাই...... আমার বাল আর কি লম্বা দেখছেন...... ভিতরে গিয়ে দেখেন কতজনে তাদের বাল দিয়ে লাল, নীল, হলুদ রঙের ঘুড়ি ওড়াচ্ছে.........!!!......"

Thursday, March 24, 2011

ওভারটাইম

প্রথম ব্যক্তি : জনসন অফিসে ওভারটাইম ডিউটি করলে
অন্য সবার চেয়ে তিনগুন বেশী টাকা দেওয়ার নির্দেশ
দিয়েছে অফিসের বস.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ জনসন নিশ্চয়ই খুব দক্ষ কর্মচারী !
প্রথম ব্যক্তি : না, সে সময়টা তো মিসেস জনসন বাসায়
একা থাকে কিনা......

মাথা ব্যাথা

ম্যারেজ কাউন্সিলার : মি: রবার্ট , আপনি যে বলতে
চাচ্ছেন বিবাহিত জীবনে মিসেস রবার্ট এর কোনো
উৎসাহ নেই ? এর প্রমাণ কি ?

রবার্ট : এমনকি ঐ পাখিটাও তার কথাগুলো মুখস্ত করে
ফেলেছে, কাছে গেলেই বলে ওঠে, ‘ আমার মাথা ব্যাথা.
এখন নয়’.

সেক্স এডুকেশন !!!

ছোড পুলা বাপের কাছ থেইক্যা সেক্স এডুকেশন লইতাসে।

পুলা: আইচছা আব্বা, মাইয়াগো ওই যে ওইটা দেখতে কেমুন?
বাপ: কামের আগে না পরে?
পুলা: উমমম, আগে?
বাপ: তুই কি কহনো সুন্দর পাপড়ীওয়ালা লাল গোলাপ দেখসস?
পুলা: হ দেখসি। সেইরাম সুন্দর। তয় পরে কেমন হয়?
বাপ: ওরে হারামজাদা, তুই কি কুনোদিন কুত্তারে দই খাইতে দেখসোস? কামের পরে দই খাওয়া কুত্তার মুখের মতো হয়।