Tuesday, November 29, 2011

মেয়েদের রকম !!!

মেয়েরা হয় তিন রকমের

ক. শ্বাসের সমস্যা আছেঃ আহ..আহ...আহহহ.......
খ. বাধ্যগতঃ ইয়েস, ওহ ইয়েস......আহ ইয়েস....
গ. লোভীঃ মোর..মোর...প্লিজ......মোর...

Wednesday, May 11, 2011

অভ্যাস......

কোন এক সিনেমা হলের টিকেট চেকারের একটা মেয়ে টিয়া পাখি ছিল। টিয়াটা কথা বলতে পারতো। মুলত: চেকারকে সাহায্য করার জন্য টিয়াটি কথা বলতো। হলের প্রতিটি শো এর আগে দর্শকরা টিকেট কেটে যখন হলে ঢুকতো তখন টিয়াটি বলত--" একে একে আয়! লাইন ধরে আয়"! তো একদিন হঠাৎ করে টিয়াটি হারিয়ে গেল। বেচারা টিকিট চেকার দুই তিন দিন অনেক খুজেও টিয়ার সন্ধান না পেয়ে আশা ছেড়ে দিল। একদিন সকাল বেলা হাসপাতাল থেকে টিয়ার খবর এলো। চেকার হন্তদন্ত হয়ে হাসপাতালে গেলেন এবং টিয়াকে জিজ্ঞাস করলেন এতদিন তুই কোথায় ছিলি?? টিয়া বলল--" আর বলিস না। তোর এখান থেকে গিয়েছিলাম জঙ্গলে। অনেক ছেলে টিয়া দেখে অভ্যাসবসত ওখানেও বলে ফেললাম "একে একে আয়! লাইন ধরে আয়", তারপর আমি এখানে!!

নতুন শাখা

দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।

গ্রামের মেয়ে

এক যুবকের ধারণা শহরের মেয়েদের চেয়ে গ্রামের মেয়েদের চরিত্র অনেক ভালো। তাই সে সিধ্দান্ত নিল গ্রামে বিয়ে করবে। করলোও তাই। নতুন বউ নিয়ে শহরে রিক্সায় যাওয়ার সময় এক জায়গায় এসে দেখলো অনেকগুলি মেয়ে দাড়িয়ে বাজে ইংগিত করছে। বউ জিগ্যাসা করলো এরা কারা ?
স্বামী বললো, এরা পতিতা, টাকার বিনিময়ে পুরুষেরা এদেরকে ভোগ করে। স্ত্রী আবার প্রশ্ন করলো, তা কত টাকা পায় এরা?
স্বামী বললো: একশো, দু'শো, পাঁচশো বিভিন্ন রকম রেট আছে। স্ত্রী আশ্চয হয়ে বললো: এত টাকা! তাহলে তো আমার খালাতো ভাইয়ে কাছে আমি অনেক টাকা পাবো।

নেটওয়ার্ক........

এক মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করার পর বলছে, "সেক্সের সময় তুমি আস্ত একটা মোবাইল ফোন হয়ে যাও"

"কেন, কেন? আমি কি খুব বেশী ভাইব্রেট করি?" ছেলে উৎফুল্ল হয়ে বলে।

"না! টানেলের ভেতর ঢুকা মাত্রই তোমার নেটওয়ার্ক চলে যায়...

শয়তান মারা

এক পঞ্চাশ বছর বয়স্ক হুজুর ১৬ বছর বয়স্ক কিশোরীকে বিয়ে করলো। বাসর রাত, হুজুর বয়সের কারনে মেয়েটিকে সরাসরি কিছু বলতে পারছিল না তাই এক বুদ্ধি আটলো।মেয়েটিকে বললো আসো আমরা শয়তান মারি, তারপর শুভ কাজ শুরু করলো।যাইহোক মেয়েটি শয়তান মেরে খুবই আনন্দ পেল এবং আরো শয়তান মারতে চাইলো।এভাবে তারা তিনবার শয়তান মারার পর মেয়েটি আবারও করতে চাইল... কিন্তু হুজুর কাতর কন্ঠে বলল.....এবার তাইলে মুমিন বান্দা মারা যাবে।

বলতে মানা !!!

একবার তিনবোনের একসাথে বিয়ে হলো। তাদের হানিমুনের জন্যও তারা একই যায়গায় যাওয়ার পরিকল্পনা করল। কিন্তু মেয়ের মা ঠিক করলেন যে তার এত আদরের তিন মেয়েকে প্রথমেই একা স্বামীর সাথে এতদূর যেতে দেবেন না। তাই উনিও তাদের সাথে গেলেন। হোটেলে পাশাপাশি চাররুমে তিনবোন স্বামীসহ আর মায়ের থাকার ব্যাবস্থা হলো।

রাতে হোটেল নিঃশব্দ হয়ে যাওয়ার পর মা উঠে গিয়ে বড় মেয়ের দরজায় কান পাতলেন। সেখান থেকে মেয়েটার চিৎকার শোনা যাচ্ছিলো। সন্তুষ্ট হয়ে মা এবার মেজো মেয়ের ঘরের দরজায় কান পাতলেন। সেখানে মেয়েটার খিলখিল হাসি শুনতে পেলেন। এবারও ভ্রুক্ষেপ না করে মা ছোট মেয়ের দরজায় কান রাখলেন। সেখান থেকে কোন শব্দই পেলেন না। চিন্তিত মুখে মা নিজের রুমে ফিরে এলেন।

পরদিন নাস্তা খাওয়ার সময় তিন মেয়েকে তাদের রাতের কথা জিজ্ঞেস করছিলেন তিনি। বড় মেয়েকে সুধালেন, 'তুমি রাতে চিল্লাচ্ছিলে কেন মা?'
'আমার ব্যাথা লাগছিলো' বড় মেয়ে বলে।
মেজো মেয়েকে বললেন, 'তুমি হাসছিলে কেন?'
'আমার সুরসুরি লাগছিলো মা' মেজো মেয়ের জবাব।
তারপর ছোট মেয়ের দিকে ফিরে বললেন, 'আর তোমার ঘর থেকে রাতে কোন শব্দ পাওয়া যাচ্ছিলো না কেন?'
ছোট মেয়ে হাত থেকে পানির গ্লাসটা নামিয়ে বলল, 'কেন মা তুমিই তো বলেছ কোন কিছু খাওয়ার সময় কথা বলতে হয় না'

জীবনে প্রথম

একটি মেয়ের জীবনে প্রথমঃ

আমি শুয়েই শরীর টানটান করে ফেললাম। ভয় ভয়ে ওকে একটু সময় দিতে বললাম। কিন্তু সে আমার কথা কানেও তুলল না।

সে আমাকে জিজ্ঞাসা করল আমি ভয় পাচ্ছি কিনা। জোরে জোরে মাথা নাড়লাম।

ও এবার কাছে এলো। আমি কেঁপে উঠলাম। ও ধীরে ধীরে এগুলো।

আমার চোখের দিকে গভীরভাবে তাকিয়ে বলল ওর উপর বিশ্বাস রাখতে। ও আগেও এটা অনেকবার করেছে।

ওর মৃদু হাসিতে আমি একটু রিলাক্স হলাম। ও যাতে ভালোভাবে প্রবেশ করে পারে এজন্য আরো খুলে দিলাম। এবার আমি ওকে আরো তাড়াতাড়ি করতে বললাম। কিন্তু ও আমার কথা না শুনে ধীরে ধীরেই আগালো, আমাকে যতটা পারে কম ব্যাথা দিয়ে। ও আরো একটু জোরে চাপ দিতেই ব্যাথা ছড়িয়ে পড়তে লাগলো, আমি ব্যাথায় কুকরে গেলাম। তা দেখে ও শঙ্কিত হয়ে উঠে জিজ্ঞাসা করল ব্যাথা বেশী লাগছে কিনা। আমার চোখ পানিতে ভিজে গিয়েছে, তাও হাত নেড়ে ওকে করে যেতে ইশারা দিলাম। ও প্রবেশ করিয়ে, বের করে আবার প্রবেশ করালো, আমি তখন ব্যাথার উর্ধ্বে। একটু পরেই আমি টের পেলাম আমার ভিতরের ব্যাথাটা যেন কমে আসছে আর ওও ওটা বের করে আনলো। শেষ হতেই আমার সারা মুখে স্বস্তি ফিরে এল।

ও আমার দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে বললো যে আমি এখন পর্যন্ত ওর দেখা সবচেয়ে সাহসী মেয়ে। দুদুটো দাঁত তুলে ফেলল, অথচ আমি একটুও চিৎকার করিনি।

আমিও মৃদু হেসে ডেন্টিস্টকে ধন্যবাদ দিলাম। কি যত্ন করেই না উনি আমার জীবনে প্রথম দাঁত তুললেন।

এই যে ভাই আপনারা কি ভাবছিলেন?

আসল বাবা

এক মহিলা তার ডাক্তার বন্ধুর সাথে প্রেম চালাচ্ছিল, কিন্তু বেশিদিন হওয়ার আগেই সে গর্ভবতী হয়ে গেল । তো, নয় মাসের সময় ডেলিভারির জন্য সে যখন হাসপাতালে ভর্তি হল অপারেশনের জন্য , তখনি এক পাদ্রিও তার প্রস্টেট অপারেশনের জন্য ভর্তি হলো ,
ডাক্তার তখন তার বান্ধবীকে বলল , ''আমরা পাদ্রীর অপারেশনের পর বলব যে এই বাচ্চাটা আপনার !! '
বান্ধবী বলল , ''কি বল এইসব , সে কি বিশ্বাস করবে ?? ''
ডাক্তার বলল , ''করতেই হবে, কারণ তাকে বলব , এটা একটা মিরাকল''
তো, নির্দিষ্ট দিনে পাদ্রীর প্রস্টেট অপারেশন হয়ে গেল ... তার পরই বান্ধবীর ডেলিভারিও হলো, ডাক্তার বাচ্চাটা পাদ্রীর কাছে নিয়ে গিয়ে বলল , ''ফাদার , এই নিন আপনার বাচ্চা ''
পাদ্রী তো খুব আশ্চর্য হলেন, বললেন ''এ কিভাবে সম্ভব ?? ''
ডাক্তার বলল, '' ফাদার , আশ্চর্য আমরাও হয়েছি , এটা একটা মিরাকল ... খুব কমই ঘটে ''
পাদ্রী আর কিছু বললেন না।
প্রায় ১৫ বছর হয়ে গিয়েছে এর মাঝেই , বাচ্চাটাও বড় হয়ে গেছে . একদিন পাদ্রী বাচ্চাটাকে ডাকলেন , বললেন ''তোমাকে কিছু গোপনীয় কথা বলার আছে ...আমি আসলে তোমার বাবা নই '' !!
বাচ্চাটা খুব অবাক হয়ে বলল, ''মানে? তুমি আমার বাবা না ''
পাদ্রী গম্ভীর স্বরে বললেন , "না। আমি তোমার মা , আর্চবিশপ তোমার আসল বাবা ''

পা দুটো আকাশে

ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের দিকে মুখ করে আছে। টুকুর বাবা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল। ‘আব্বা আব্বা, আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’
‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’ বাবার জবাব।
কয়েকদিন পর টুকুর আব্বা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।
‘আব্বা, আব্বা, আইজকা আরেকটু হইলেই আম্মায় মইরা গেসিল’
‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর বাবা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।
‘আম্মায় আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল, ‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার হইয়া যাইতেসে’। রহিম চাচায় যদি খালি আম্মার উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত তাইলে তো আম্মায় গেসিলো……’

Saturday, April 9, 2011

টয়লেটের বাটন

শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না।

একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না।

ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr।

সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন?

আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল।

যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক!

পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে।

জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা।

কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম।

apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস...

জানতাম না

এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল,

আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….

ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।

লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে।

শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।

ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।

দুই বার

একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।

ভুতে বিশ্বাস


টিনা বেড়াতে গেছে এক নির্জন কেল্লায়।
একটা ঘরে ঢুকে সে দেখলো, একটা পুরনো চেরাগের পাশে এক পাগড়ি পরা যুবক দাঁড়িয়ে।
'স্বাগতম, আমার আকা।' বললো যুবক। 'আমি এই চেরাগের জ্বিন। আপনার তিনটি ইচ্ছা আমি পূরণ করতে চাই।'
টিনা এক নিঃশ্বাসে বললো, 'কোটি কোটি টাকা, দশটা বাড়ি, বিশটা গাড়ি।'
জ্বিন বললো, 'জো হুকুম। আপনি বাড়ি ফিরেই আপনার টাকা, বাড়ির দলিল আর গাড়ির লাইসেন্স তৈরি পাবেন। কিন্তু আমার আকা, আমি দীর্ঘদিন এই চেরাগে একা বন্দি ছিলাম। আপনি যদি কিছু মনে না করেন, আমি ইচ্ছাপূরণের আগে আপনার সাথে কয়েকবার আদরসোহাগ করতে চাই।'
টিনা সানন্দে রাজি হলো। পরদিন ভোরে জ্বিন বললো, 'আমার আকা, আপনার বয়স কত?'
'সাতাশ।' জবাব দিলো টিনা।
'এই বয়সেও আপনি জ্বিনভূত বিশ্বাস করেন?'

কি করবেন?

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না।
: প্রেমিকা আছে ?
: না।
: পরকীয়া করেন ?
: না
: ব্রোথেলে যান ?
: না।
: মাস্টারবেট করেন?
: না।
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন???

Saturday, March 26, 2011

গ্যারেজের দরজা

বস অফিসে ঢোকার সময় প্যান্টের জিপার খোলা দেখে বিব্রত অবস্হা এড়াতে মহিলা সেক্রেটারী এগিয়ে গিয়ে জানতে চাইল,
স্যার, সকালে বের হওয়ার সময় কি গ্যারেজের দরজা লাগিয়েছেন?
বস বুঝতে না পেরে একটু পাজলড হয়েই তাঁর ডেস্কে গেল। তারপর কাজ শুরু করতে যাবে এমন সময় দেখল প্যান্টের জিপার খোলা। জিপার লাগাতে লাগাতে তার মনে পড়ল সেক্রেটারি কি বলছিল।
ইচ্ছে করেই সে তখন কফি নিতে সেক্রেটারির কাছে গেল এবং আস্তে করে জানতে চাইল, ”তুমি কি গ্যারেজে পার্ক করা আমার বিএমডব্লিউ দেখছিলে ?”

সেক্রেটারী একটু হাসল, তারপর বলল, না বস আমি তেমন কিছু দেখিনি, আমি যা দেখেছি সেটা হল একটা চাকা বসে যাওয়া টাটা ন্যানো ।

মহিলা কথন

কখনও মহিলা পুলিশকে চুমু দিও না,
কারন সে বলবে - হ্যান্ডস আপ।
কখনও মহিলা ডাক্তারকে চুমু দিওনা,
কারন সে বলবে - পরের জন এসো।
একজন শিক্ষীকাকে চুমু দিও,
কারন সে বলবে - এইকাজ আরো ৫ বার করো।

অলসতা

প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?

সেক্স লাইফ

এক মহিলা তার কিছু মনোদৈহিক সমস্যা নিয়ে গেছে মনোবিজ্ঞানীর কাছে-
: আপনার সেক্স লাইফ সম্পর্কে আমাকে কিছু বলুন? আপনার সমস্যা সমাধান করতে এইটা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
: আমার সেক্সলাইফ বলতে গেলে পিকনিকের দিনের মতো।
: মানে খুব আনন্দের?
: না বছরে একবার।

দুর্বল সিড়ি

একজন লোক উপর থেকে পড়ে গিয়ে পা ভেঙ্গে ফেলেছে। ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হলে তিনি বললেন, পড়ে গেলেন কিভাবে?
- আর বলবেন না ডাক্তার সাহেব, দু'তালা বাড়িতে বাঁশের সিড়িতে দাঁড়িয়ে রং করছিলাম। সেই সময় পাশের বাড়িতে একটি যুবতী মেয়ে স্নান করছিল। ঐ সময় সিড়িটা হুরহুর করে ভেঙ্গে পড়ে গেল।
- ঐ সময়ই ভেঙ্গে পড়ল?
- পড়বে না। তখন তো ঐ দুর্বল সিড়িতে দশ জন লোক উঠে গেছে।

টেষ্ট

একলোককে তার ডাক্তার রক্ত টেষ্ট করা জন্য দিয়েছেন। তো ঐ রোগী একটি ক্লিনিকে গিয়ে রক্ত টেষ্ট করার কথা বললেন। এর পর একজন নার্স এসে ঐ লোকের হাতে পিন দিয়ে সামান্য ফুটা করে এক ফোটা রক্ত নিলেন। এর পরপরই নার্স লক্ষ করলেন যে তার হাতের কাছে কোন তুলা নাই। তাই সে তাড়াতাড়ি ঐ লোকের আঙ্গুলটি তার নিজের মুখের মধ্য পুরে চুষে দিলেন। এই দেখে লোকটি মনে মনে বলল, শালার ডাক্তার কেন তুই শুধু রক্ত টেষ্ট দিলি? সাথে একটু প্রসাব টেষ্ট করতে দিলে কি হত?

খাওয়ার বেগুন

বাজারে বাজার করছে এক মেয়ে, দোকানীর কাছে গিয়ে বললো ভাই বেগুন কত করে?
দোকানী বললো এই তো ৪০ টাকা কেজি।
হাফ কেজি দেন ভাই।
দোকানী মেপে উঠাচ্ছে, এই সময় মেয়েটা বললো, এ কি অবস্থা, আপনার বেগুনগুলাতো ছোটো ছোটো, এর চেয়ে বড় বেগুন নাই।

দোকানী বললো, আপা মাঝে মাঝে তো রান্না করে খাওয়ার জন্য বেগুন কিনবেন, না কি?

ফটো তোলা....

প্রচন্ড গনপিটুনি খেয়ে মারাত্মক আহত একজন লোককে পুলিশ উদ্ধার করল । তাকে প্রথমে হাসপাতালে নেওয়া হল । প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর পুলিশ তাকে থানায় নিয়ে জেরা শুরু করল-

: আপনাকে জনগন এত পিটুনি দিল কেন?
বাসের মইধ্যে আমার হাত থেইক্যা একটা ফটো পইড়া গেছিল, হেইডা তুলতে চাইছিলাম, তাই ।
: এই কারনে তো পিটুনি দেওয়া উচিৎ না । আসল কথা বল..
: ফটোডা পড়ছিল এক মোটকা আফার পায়ের কাছে । হ্যাতের শাড়ির লাইগা আমি ঠিক বুইজতার্ছিলাম না ফটোডা ঠিক কই পড়ছে। তাই হেই আফারে কইছিলাম 'আফা শাড়িডা এট্টু তোলেন তো আমি ফটো তুলব'

দাঁড়ানো !!!

আবুল, বাবুল আর নাভানার ইঞ্জিনিয়ার প্রিন্স সাহেব পাত্রী খুঁজতে খুঁজতে এক দ্বীপে এসে হাজির হলো... যেই দ্বীপটা মূলতঃ জংলী ক্যানিবেল (মানুষখেকো)-দের আস্তানা! বিনা ভিসায় তাঁদের এলাকায় প্রবেশের অপরাধে জংলীরা তিনজনকে ধরে নিয়ে গেল রাজার কাছে। ক্যানিবেলদের রাজা ছিল রসিক লোক। তিনজনকেই উনুনে চড়ানোর নির্দেশ দিল..... তবে মুক্তি পেতে পারে এক শর্তে! রাজার ইয়ে ৮ ইঞ্চি... এখন আবুল, বাবুল আর প্রিন্স সাহেবের তিনজনের ইয়ের দৈর্ঘ্যের সমষ্টি ৮ ইঞ্চি বা ততোধিক হলে তবেই মুক্তি... অন্যথায় সোজা উনুনে! প্রিন্স সাহেব-তো শুনেই ভ্যা করে কেঁদে ফেল্লেন!

কিছু করার নাই.... রাজার হুকুম! প্রথমে আবুলের প্যান্ট খোলা হলো...৪ ইঞ্চি। তারপর বাবুল...৩ ইঞ্চি! এবার প্রিন্স সাহেবের পালা... জিপার খুলে পাওয়া গেল এক ইঞ্চি!...উফ! বাঁচা গেল... সমষ্টি কাটায় কাটায় ৮ ইঞ্চি! রাজার জবান নড়চড় হবার নয়...মুক্তি পেল তিন জন!

ফেরার পথে আবুল বলছে... ''আজ বড় বাঁচা বেঁচে গেছি...ইস্ আমারটা যদি ৪ ইঞ্চি না হতো... আজ এখন তিনজনকেই উনুনে থাকতে হতো!'' বাবুল বললো... ''তুই শুধু নিজেরটাই দেখলি, আমারটা ৩ ইঞ্চি না হলে আজ কি হতো বল?!''... তখন নাভানার প্রিন্স সাহেব বলছেন..'' আমি ভাবছি অন্যকথা!...আজ আমাদের অবস্থাটা কি হইতো... যদি আমারটা না দাঁড়াইতো?!... ভাগ্যিস আজ আমারটা সময়মত দাঁড়াইছিল!''

দামী ভায়াগ্রা

স্ত্রী, স্বামীকে টেলিফোন করলো: এই শোনো, আমি আসতে কিন্তু আরো একঘন্টা লাগতে পারে। স্বামী বেচারা চিন্তা করলো আজকে স্ত্রীকে খুশী করবে, তাই সে একটা ভায়াগ্রা খেয়ে নিলো। কারণ ডাক্তার বলেছিলো, একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেয়ে নিতে। তখনই আবার স্ত্রী ফোন করে বললো: জানো, রাসতায় না এ্যাকসিডেন্ট হয়েছে তাই রাস্তা বন্ধ। আমার আসতে মনে হ্য় আরো দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যেতে পারে।

স্বামী আর কি করবে, ভায়াগ্রা দামী জিনিস নস্ট হতে দেয়া যাবেনা তাই ডাক্তারকে ফোন করলো: ডাক্তার সাহেব, আপনি তো একঘন্টা আগে ভায়াগ্রা খেতে বলেছিলেন, এখন আমার স্ত্রী আসতে দেড়/দুই ঘন্টা লেগে যাবে। তাহলে কি ঔষধ কি জলে গেলো?
ডাক্তার বললো: জলে যাবে কেনো আপনার বাসায় কি কাজের লোক নেই? তাহলে তার উপরে অ্যাপ্লাই করে ফেলুন।
স্বামী: জ্বী ডাক্তার সাহেব কাজের একটা মেয়ে আছে বটে কিন্তু তার সাথে তো আমার ভায়াগ্রার প্রয়োজন হ্য়না।

সৈন্য

অফিসে এক সকালে ফাইল সাইন করানোর সময় সাহেবের সেক্রেটারী খেয়াল করলো তার বসের প্যান্টের চেইন খোলা। সে তার নিজের কেবিনে যাওয়ার সময় বসকে বললো: স্যার, আপনার ব্যারাকের দরজা খোলা। বস তখনো কিছু বুঝেননি। পরে যখন নিজেকে জরিপ করতে গিয়ে আবিস্কার করলেন তার প্যান্টের চেইন খোলা ছিলো তখন চিন্তা করলেন সেক্রেটারীর সাথে একটু লুলামী করা যাক।
সেক্রেটারীকে ডেকে বললেন আচ্ছা, আপনি সকালে যখন দেখলেন ব্যারাকের দরজা খোলা তখন কি খেয়াল করেননি একজন বিশ্বস্ত সৈন্য সোজা হয়ে দাড়িয়ে ছিলো?
সেক্রেটারী বললো: না স্যার, আমি দেখেছিলাম একজন ছোট প্রতিবদ্ধী যুদ্ধফেরত সৈন্য ক্লান্তভাবে দুইটা বস্তার উপরে বসে আছে।

কি পাইসিলা ???

মাইয়া মারে জিগায়: আম্মা, আমি কেমনে হইসিলাম?
মা: বিয়ার পরে তুমার আব্বা আমার ভেজাইনার ভিতরে পেনিস ঢুকাইসিলো, তখন ৯ মাস পরে তুমারে পাইসিলাম।
মাইয়া: কিন্তু, সেইদিন যে দেখসিলাম আব্বার ওইডা তুমার মুখের ভিত্রে, থন তুমি কি পাইসিলা?
মা: ওরে আমার সোনার চাঁন পুতলা, আমি একডা সোনার চেইন পাইসিলাম।

Friday, March 25, 2011

পাশের বাড়ির মহিলা..........

একদিন এক ব্যাক্তি তার ছেলেকে পেটাচিছল…অপর আরেক ব্যাক্তি ছুটে এসে বল্লো…

আরে মশাই আপনার ছেলে কে এভাবে নিরদয়ভাবে মারছেন কেনো?

বাবাঃ আরে ভাই আর বলবেন না, হারামজাদা পাশের বাড়ির মহিলা কে pregnant করে দিছে…

অপর ব্যাক্তিঃ তাই নাকি…কিভাবে হলো বলুন ত মশাই…।

বাবাঃ হারামজাদায় আমার বিছানার নিচে রাখা সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।

লজ্জা !!!

একদিন এক তরুনী গাভী এক কিশোর বিড়াল কে জিজ্ঞেস করছিল…।

গাভীঃ কিরে তোর দেখছি গোফের রেখা গজিয়েসে।তোর লজ্জা করেনা ?

কিশোর বিড়ালঃ একী বলছো দিদিমনি…।। তুমি এতো বড় ধাই হয়েছো…অথচ ব্রা না পরে দিব্বি ঘুরে বেড়াচছো, তোমার লজ্জা লাগে না…?

জঙ্গল, সাপ ও লাইট

এক দাম্পতির এক ছেলে(বয়স ৫) এবং এক মেয়ে (বয়স ১৫)। এক দিন ওই ছেলের মা প্রসাব করতে বসেছে, এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে বললঃ মা এটা কি? মা বললঃ কিছু না কিছু না আফ্রিকান জঙ্গল। আবার একদিন ওই ছেলের বাবা প্রসাব করতে বসছে , এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে বললঃ বাবা এটা কি? বাবা বললঃ কিছু না কিছু না সাপ সাপ। আরেকদিন ওই ছেলের বোন গোসল করছে, এমন সময় ছেলেটি সামনে এসে দুধ দেখিয়ে বললঃ আপা এটা ক? বোন বললঃ কিছু না কিছু না টসলাইট টসলাইট। ওই দিন রাত্তে ওই ছেলেটি ওর বোনকে বলছেঃ আপা আপা আফ্রিকান জঙ্গলেনা সাপ ডুকছে ট্রসলাইট দুইটা দেও দি।

বাবার আতঙ্ক !!!

একবার এক বাড়িতে খুব ফুটফুটে একটা ছেলে হয়েছে। সবাই দারুন খুশি। বাচ্চাটা একটু বড় হতেই মুখে নানা রকম শব্দ করতে শুরু করলো। প্রথম যখন মা বলা শিখলো ওর মার আনন্দ আর ধরে না। কিন্তু তিন দিনের মাথায় ওর মা মারা গেলো। এর কিছুদিন পর বাচ্চাটা যখন না...না... বলা শিখলো তার তিন দিনের মাথায় ওর নানা মারা গেলো। এতো দুঃখের মধ্যেও সবাই ব্যাপারটা একটু লক্ষ্য করলো আর মনে মনে সবাই (ওর বাবা, দাদা, চাচা......) প্রাথনা করতে লাগলো বাচ্চাটা তার নাম যেন না শেখে। কিন্তু বাচ্চাটা এবার বা...বা...বা... বলা শুরু করলো। ওর বাবার মনে আতঙ্ক শুরু হয়ে গেলো... এবার আমি শেষ! খুব আদর করে বাচ্চার মুখে হাত দিয়ে বার বার থামিয়ে দিচ্ছে আর বলছে বাবু বাবা বলেনা... বাবা বলেনা... আদর পেয়ে বাচ্চাটা আরও বেশি বেশি করে বা...বা...বা... বলতে লাগলো। মৃত্যু ভয়ে ওর বাবার অবস্থা খারাপ... তিন দিন পর পাশের বাড়ির এক লোক মারা গেলো......!

কয় ছেলে-মেয়ে?

এক ভদ্র মহিলা ইন্ডিয়া থেকে ট্যুর করে দেশে ফিরছে। সাথে কিছু শপিং করে আনা লাগেজ। বর্ডারে আসার পর বিডিআর লাগেজ চেক করছে আর একটা একটা করে জিনিষ নামিয়ে রাখছে। ভদ্র মহিলা বললো, " এগুলো তো সব ব্যাবহারের জিনিষ। আমিতো অবৈধ কিছু আনিনি, আপনি সব রেখে দিচ্ছেন কেন?" শেষে নিজের হাজব্যান্ড আর ছেলের জন্য কিছু জিনিষ না নেবার জন্য অনেক রিকোয়েস্ট করলো কিন্তু বিডিআর জওয়ান কোন কথাই শুনছে না। ভদ্র মহিলা প্রচণ্ড রেগে গেলো আর মনে মনে ভাবল এসব বেজন্মাদের সাথে কোন কথা বলে লাভ নেই। ভদ্র মহিলাকে হঠাৎ চুপচাপ দেখে বিডিআর জওয়ান জিজ্ঞেস করলো, "ম্যাডাম আপনার কয় ছেলে মেয়ে?" ভদ্র মহিলা বললো, " আমার দুই ছেলে, তবে বিয়ের পরে যেটা জন্মেছে সে ব্যারিস্টারী করে আর বিয়ের আগে যেটা জন্মেছে সেটা বিডিআর-এ চাকরি করছে।"

ওয়ার্ল্ড লং বাল কম্পিটিশন

বিশ্ব দীর্ঘ বাল প্রতিযোগিতার ঘোষণা করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা স্টেডিয়ামে। এক লোক ২ বছর ধরে বাল কাটেনা...... প্রায় ১ হাত লম্বা হয়েছে তার বাল। সে তো মহা খুশি...... ফার্স্ট হবেই...! কেউ আটকাতে পারবেনা তাকে। প্রতিযোগিতার দিন সে যথারীতি স্টেডিয়ামের গেটে গিয়ে হাজির।

কিন্তু একি!....... দারোয়ান তার পাঁচ হাত লম্বা লম্বা বাল দিয়ে কান চুলকাচ্ছে......!!!

লোকটা অবাক হয়ে দারোয়ানকে জিজ্ঞেস করলো, " বস! এত্তো লম্বা বাল নিয়ে আপনি গেটে দারোয়ান গিরি করছেন!!!" আর মনে মনে ভীষণ লজ্জা পেয়ে...... ছি ছি ছি এই ১ হাত লম্বা বাল নিয়েই আমি !...... ছি!

দারোয়ান কানে বাল দিয়ে চুলকাতে চুলকাতে এক চোখ বন্ধ করে মুখটা ব্যাকা করে ঘাড়টা কাঁত করে লোকটাকে বললো, " আরে ভাই...... আমার বাল আর কি লম্বা দেখছেন...... ভিতরে গিয়ে দেখেন কতজনে তাদের বাল দিয়ে লাল, নীল, হলুদ রঙের ঘুড়ি ওড়াচ্ছে.........!!!......"

Thursday, March 24, 2011

ওভারটাইম

প্রথম ব্যক্তি : জনসন অফিসে ওভারটাইম ডিউটি করলে
অন্য সবার চেয়ে তিনগুন বেশী টাকা দেওয়ার নির্দেশ
দিয়েছে অফিসের বস.
দ্বিতীয় ব্যক্তি : বাহ্ জনসন নিশ্চয়ই খুব দক্ষ কর্মচারী !
প্রথম ব্যক্তি : না, সে সময়টা তো মিসেস জনসন বাসায়
একা থাকে কিনা......

মাথা ব্যাথা

ম্যারেজ কাউন্সিলার : মি: রবার্ট , আপনি যে বলতে
চাচ্ছেন বিবাহিত জীবনে মিসেস রবার্ট এর কোনো
উৎসাহ নেই ? এর প্রমাণ কি ?

রবার্ট : এমনকি ঐ পাখিটাও তার কথাগুলো মুখস্ত করে
ফেলেছে, কাছে গেলেই বলে ওঠে, ‘ আমার মাথা ব্যাথা.
এখন নয়’.

সেক্স এডুকেশন !!!

ছোড পুলা বাপের কাছ থেইক্যা সেক্স এডুকেশন লইতাসে।

পুলা: আইচছা আব্বা, মাইয়াগো ওই যে ওইটা দেখতে কেমুন?
বাপ: কামের আগে না পরে?
পুলা: উমমম, আগে?
বাপ: তুই কি কহনো সুন্দর পাপড়ীওয়ালা লাল গোলাপ দেখসস?
পুলা: হ দেখসি। সেইরাম সুন্দর। তয় পরে কেমন হয়?
বাপ: ওরে হারামজাদা, তুই কি কুনোদিন কুত্তারে দই খাইতে দেখসোস? কামের পরে দই খাওয়া কুত্তার মুখের মতো হয়।

Saturday, February 12, 2011

রাজাকারের স্যাম্পল!!!

গল্পটা এক রাজাকার ও তার সদ্যবিবাহিত ৩য় পক্ষের। বেটা রাজাকারের মেজাজ সব সময় খারাপ থাকে আর সে তার বউ-রে সব সময় ঝারির উপর রাখে। তাই বউডা তারে খুব ডরায়। ইদানীং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বাতাসে ভাসতেছে, তাই তার মেজাজ মর্জি আরও ভয়াবহ। যাই হোক, ওই বেটার একটু জ্বর জ্বর লাগতেছে বইলা সে ডাক্তারের কাছে গেছে। ডাক্তারদের যা কাজ.... যথারীতি তার মূত্র পরীক্ষা করতে দিছে, সাথে একটা স্যাম্পলের বোতল। বাড়িতে ফিরে, ওই বেটা বোতলে হিসি করে, টয়লেটের দরজার কোনায় রাখছে। একটু পর ৩য় বউ টয়লেটে যাওয়া সময় ধাক্কালেগে বোতল গেছে পরে। বউ তো এমনিতেই ভীষণ ভীতু, সে তাড়াতাড়ি বোতলটা নিজের .... দিয়ে ভরে জায়গা মত রেখে দিছে। রাজাকার চাচা পরদিন ডাক্তারের কাছে স্যাম্পল দিলে, ডাক্তার বলছে, ২ দিন পর এসে রিপোর্ট নিয়ে যেতে। চাচা দুই দিন পর যখন ডাক্তার খানায় গেছে, তখন তাদের কনভারসেশন এই রকম:
ডাক্তার (চিন্তিত): এই স্যাম্পল কি আপনার?
চাচা: জ্বি।
ডা: এই স্যাম্পল কি আপনার? (এবার একটু জোরে)
চাচা: আমার না কার? আমি নিজে....ইয়ে করে.... (চাচাও ক্ষেপে গেছে।)
ডাক্তার (মাথা চুলকিয়ে): তাইলে তো আপনি প্রেগন্যান্ট।
(চাচা তো এইবার মহা খাপ্পা)
চাচা: ওই মিয়া মসকারি কর? বেটা ছেলে কখনও .....
ডা: আরে ভাই, দুই দিন হইল নতুন টেস্টিং মেশিন বসাইছি....
চাচা: তাই বইলা ৫০ বছরের জোয়ান বেটারে তুমি ..... ডা: আরে মশাই, আপনি ক্ষেপেন ক্যা? সমস্যা তো আমার, ডাক্তারের, আমি চিন্তা করে পাই না, বাচ্চাটা ডেলিভারি করাব কিভাবে!!!
(অনেক তর্কাতর্কির পর চাচা মোটামুটি কনভিন্সড যে তার বাচ্চা হইলেও হইতে পারে।)
এর পর চাচা বেচারা চিন্তায় চিন্তায় নয়া চাচীর লগে কথা কয় না। রাইতে সোহাগ করে না। চাচী খুব করে চাচারে বলে ওগো তোমার কি হইছে আমারে কও। চাচা তাও কথা কয় না। চাচী এই বার চাচারে গুঁতা দিয়া বলে বুইরার হইছেটা কি? চাচার এমনিতেই টেনশনে অবস্থা খারাপ, চাচীর ভ্যাজর ভ্যাজরে আরো অতিষ্ট হয়ে বলে, হারামজাদী তোরে আগেই কইছিলাম উপরে উঠিস না।