বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। "এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।"
ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। "এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।"
মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, "এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?"
Saturday, November 27, 2010
বিচি
এক লোকের তিনটি বিচি | সে এটা নিয়া খুবই চিন্তিত | লজ্জায় কাউকে বলতে পারছে না | উপায় না দেখে ডাক্তারের কাছে গেল |
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??
লোক : লজ্জিত হয়ে ডাক্তারকে বলছে, ডাক্তার সাহেব আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কি বলেন বুঝতে পারছি না |
লোক : আরে আপনার আর আমার মিলে ৫ টি |
ডাক্তার : কিছুই বুঝতে পারছি না | পরিস্কার করে বলুন |
লোক : উপায় না দেখে বলল, আপনার আর আমার মিলে ৫ টি বিচি ||
ডাক্তার : তাহলে কি আপনার ১ টি ??
পোশাক
স্ত্রীঃ বল তো, সবচেয়ে ক্ষুদ্র ও ক্ষনস্থায়ী পোশাক কোনটি ?
স্বামীঃ কনডম !!
স্বামীঃ কনডম !!
সেক্সের আনন্দ
একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
কি করবেন???
এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারন তার ... দাড়ায় না | ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"
: না |
: প্রেমিকা আছে ?
: না |
: পরকীয়া করেন ?
: না |
: টানবাজার যান ?
: না |
: মাস্টারবেট করেন?
: না |
ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, " ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেনডার টাঙ্গাইবেন!!!"
কৃপণের হানিমুন
হানিমুন থেকে ফেরার পর দুই কৃপণ বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে--
প্রথম বন্ধু : লোকে বলে, হানিমুনে গেলে নাকি অনেক টাকা খরচ হয়। আমার তেমন খরচই হয়নি। বউকে সঙ্গে না নিয়ে হানিমুনের অর্ধেক খরচটাই কমিয়ে ফেলেছিলাম।
দ্বিতীয় বন্ধু : বলতে পারিস এক্ষেত্রে আমি আরও বেশি সাশ্রয়ী ছিলাম। বউকে বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়ে দিয়ে হানিমুনের পুরো খরচটাই বাঁচিয়েছি।
প্রথম বন্ধু : লোকে বলে, হানিমুনে গেলে নাকি অনেক টাকা খরচ হয়। আমার তেমন খরচই হয়নি। বউকে সঙ্গে না নিয়ে হানিমুনের অর্ধেক খরচটাই কমিয়ে ফেলেছিলাম।
দ্বিতীয় বন্ধু : বলতে পারিস এক্ষেত্রে আমি আরও বেশি সাশ্রয়ী ছিলাম। বউকে বন্ধুর সঙ্গে পাঠিয়ে দিয়ে হানিমুনের পুরো খরচটাই বাঁচিয়েছি।
কৌন বানেগা ক্রোড়পতি
একবার 'কৌন বানেগা ক্রোড়পতি' প্রোগ্রামে এক সর্দারজী আসলো অমিতাভ বচ্চনের সাথে খেলতে। এডভার্টাইজ ব্রেক এর পরে কি হলো, সেটা এরকম।
সিং জী এখন পর্যন্ত ১২টা প্রশ্নের সঠিক জবাব দিয়েছেন। ১৩ নাম্বারটার সঠিক এন্সার দিলে উনি ৫ কোটি রুপি জিতবেন। উনি এখন পর্যন্ত ১টা লাইফ লাইন বাঁচিয়ে রেখেছেন, সেটা হলো ফোন আ ফ্রেন্ড।
অমিতাভঃ আপ কি ১৩থ কোয়েশ্চান ৫ ক্রোর কে লিয়ে,ইয়ে রাহা আপকি সামনে কম্পিউটার স্ক্রিনপার।
সর্দার জ্বী খুব টেনশিত লাগলো।
অমিতাভ বচ্চনঃ Who is the father of Abhishek Bachchan? Your options are... (একটাতেও অমিতাভ বচ্চনের নাম নাই)কম্পিউটারের অপশন দেখে অমিতাভ অজ্ঞান হয়ে গেলেন।
টেকনিশিয়ান আর প্রোগ্রাম ক্রু রা মুখে পানির ছিটা দিয়ে তার জ্ঞ্যান ফিরিয়ে আনলেন
অমিতাভ বচ্চনঃ সিং জী, কিয়া জাবাব হ্যায় আপকি পাস? (মুচকি মুচকি হাসতে থাকেন)
কিন্তু সর্দারজ্বীকে অত্যন্ত চিন্তিত লাগে।
অমিতাভঃ আপকে পাস আভি ভি এক লাইফ লাইন হ্যায়।
সর্দার জীঃ আই থিঙ্ক ইটস নাম্বার A। বাট আই এম নট শিঊর। কিন্তু সর্দারজ্বী আরো বেশি করে কনফিউজ হয়ে গেলেন এবং শেষ লাইফ লাইন ফোন এ ফ্রেন্ড ইউজ করতে চাইলেন।
অমিতাভ মুখ কালো করে জিজ্ঞেস করলেনঃ তো আপ কিসসে বাত কারনা চাহেঙ্গে?
সর্দারজ্বী জানালেন উনি জয়াবচ্চনের সাথে কথা বলতে চান। তাকে ফোন লাইনে কানেক্ট করে দেয়া হলো।
সর্দারজ্বীঃ জয়া জ্বী। হু ইজ দ্যা ফাদার অফ অভিষেক বচ্চন?
জয়া বচ্চনের এন্সার শুনে এবারে সর্দারজ্বী অজ্ঞান হয়ে গেলেন। কারন।
জয়া বচ্চনঃ অপশন কিয়া হ্যায়?
সিং জী এখন পর্যন্ত ১২টা প্রশ্নের সঠিক জবাব দিয়েছেন। ১৩ নাম্বারটার সঠিক এন্সার দিলে উনি ৫ কোটি রুপি জিতবেন। উনি এখন পর্যন্ত ১টা লাইফ লাইন বাঁচিয়ে রেখেছেন, সেটা হলো ফোন আ ফ্রেন্ড।
অমিতাভঃ আপ কি ১৩থ কোয়েশ্চান ৫ ক্রোর কে লিয়ে,ইয়ে রাহা আপকি সামনে কম্পিউটার স্ক্রিনপার।
সর্দার জ্বী খুব টেনশিত লাগলো।
অমিতাভ বচ্চনঃ Who is the father of Abhishek Bachchan? Your options are... (একটাতেও অমিতাভ বচ্চনের নাম নাই)কম্পিউটারের অপশন দেখে অমিতাভ অজ্ঞান হয়ে গেলেন।
টেকনিশিয়ান আর প্রোগ্রাম ক্রু রা মুখে পানির ছিটা দিয়ে তার জ্ঞ্যান ফিরিয়ে আনলেন
অমিতাভ বচ্চনঃ সিং জী, কিয়া জাবাব হ্যায় আপকি পাস? (মুচকি মুচকি হাসতে থাকেন)
কিন্তু সর্দারজ্বীকে অত্যন্ত চিন্তিত লাগে।
অমিতাভঃ আপকে পাস আভি ভি এক লাইফ লাইন হ্যায়।
সর্দার জীঃ আই থিঙ্ক ইটস নাম্বার A। বাট আই এম নট শিঊর। কিন্তু সর্দারজ্বী আরো বেশি করে কনফিউজ হয়ে গেলেন এবং শেষ লাইফ লাইন ফোন এ ফ্রেন্ড ইউজ করতে চাইলেন।
অমিতাভ মুখ কালো করে জিজ্ঞেস করলেনঃ তো আপ কিসসে বাত কারনা চাহেঙ্গে?
সর্দারজ্বী জানালেন উনি জয়াবচ্চনের সাথে কথা বলতে চান। তাকে ফোন লাইনে কানেক্ট করে দেয়া হলো।
সর্দারজ্বীঃ জয়া জ্বী। হু ইজ দ্যা ফাদার অফ অভিষেক বচ্চন?
জয়া বচ্চনের এন্সার শুনে এবারে সর্দারজ্বী অজ্ঞান হয়ে গেলেন। কারন।
জয়া বচ্চনঃ অপশন কিয়া হ্যায়?
Saturday, November 13, 2010
আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন
স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়--
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |
স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?
স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং | ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই |
বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন |
মুরগির ব্রেস্ট
: বলোতো মুরগির ব্রেস্ট নেই কেন ?
: মোরগের হাত নেই বলে |
: মোরগের হাত নেই বলে |
কার বেশি সুখ
: বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না লাঠিতে ??
Thursday, November 4, 2010
অন্ডকোষে লাত্থি
সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে।
একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।
যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”
যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”
যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”
একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।
যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”
যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”
যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”
Wednesday, November 3, 2010
গর্ভবতী মেয়ে.....
প্রচণ্ড অলস এক লোক বড়শিতে মাছ তুলে বসে আছে।
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
পাশ দিয়ে একজনকে যেতে দেখে কোমল স্বরে বললেন, ভাই মাছটা একটু খুলে দেবেন?
একটু বিরক্ত হয়েও মাছটা খুলে দিলেন লোকটি। তারপর বললেন, এত অলস আপনি! এক কাজ করেন- একটা বিয়ে করেন। ছেলেপেলে হলে আপনাকে কাজে সাহায্য করতে পারবে।
উত্তর এলোঃ ভাই, আপনার জানাশোনা কোনো গর্ভবতী মেয়ে আছে?
Tuesday, November 2, 2010
ছেলে বড় হচ্ছে !!!
রাতে শোওয়ার আগে স্ত্রীর মনে পড়ল আজ বিকেলে ছেলেকে বারান্দায় দাঁড়িয়ে পাশের বাড়ির টুনির সঙ্গে কী যেন ফিসফিস করতে দেখেছেন।
তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, 'হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল। তবে একবারেই সব বলে দিও না যেন, ফুল কিংবা মৌমাছি থেকে শুরু কর।'
অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামী বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। ছেলেকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গেল। 'হ্যা রে বাবু, তোর কি মনে আছে, গত হপ্তায় টুনির সঙ্গে তুই আর আমি কী করেছিলাম?'
'হ্যাঁ বাবা।'
'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।'
তিনি স্বামীকে ডেকে বললেন, 'হ্যা গো শুনছ, আমাদের ছেলে বড় হচ্ছে। তোমার কি মনে হয় না ওকে কিছু ব্যাপার বুঝিয়ে বলা উচিত? তুমি বরং আজকেই ওকে সেক্সের ব্যাপারে সবকিছু বুঝিয়ে বল। তবে একবারেই সব বলে দিও না যেন, ফুল কিংবা মৌমাছি থেকে শুরু কর।'
অনিচ্ছা সত্ত্বেও স্বামী বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। ছেলেকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গেল। 'হ্যা রে বাবু, তোর কি মনে আছে, গত হপ্তায় টুনির সঙ্গে তুই আর আমি কী করেছিলাম?'
'হ্যাঁ বাবা।'
'মৌমাছিরাও ওগুলোই করে।'
উদাহরণ
এক পুলিস অফিসার প্রমোশন পেয়ে ট্রেনিংয়ে গেছেন এবং সেখানে তাকে ট্রেনার SWOT এ্যানাল্যাইসিস সেখাচ্ছেন। SWOT হল কাজের ক্ষেত্রে শক্তি (Strength), দুর্বলতা (Weakness), সুযোগ (Opportunity) ও ভয় (Threat)-এর বিবেচনা। আলোচনার পর ট্রেনার ঐ অফিসারকে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে SWOT এর একটা উদাহরণ দিতে বললেন।
উত্তরটা ছিল এমন:-
আমার শক্তি হল আমার বৌ;
আমার দুর্বলতা হল পাশের বাড়ির বৌ;
আমার সুযোগ হল তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়;
আমার ভয় আমি যখন বৌকে রেখে বাইরে কোথাও যাই।
উত্তরটা ছিল এমন:-
আমার শক্তি হল আমার বৌ;
আমার দুর্বলতা হল পাশের বাড়ির বৌ;
আমার সুযোগ হল তার বর যখন বাইরে কোথাও যায়;
আমার ভয় আমি যখন বৌকে রেখে বাইরে কোথাও যাই।
Subscribe to:
Posts (Atom)